খোলা জানালা

আইনের সঠিক প্রয়োগ বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে সহায়ক

গাদ্দার নয়, বীর হিসেবে স্মরণীয় থাকুন

‘আমার কাছে সব তথ্য আছে জুলাইয়ের গাদ্দারদের সব বেঈমানীর রেকর্ড প্রকাশ করা হবে’- এমনটিই রেড ক্রিসেন্টের এর চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ করে বলেছেন ছাত্র সমন্বয়ক মুনতাসির মামুন‌। তিনি আরও বলেছেন এখানে স্বৈরাচারের দোসরদের পুনর্নিয়োগ করা হচ্ছে। 

টেকসই রাষ্ট্র গঠনে সৎ ও সুস্থ প্রশাসনের অপরিহার্যতা

বাংলাদেশে সরকারি চাকরির প্রতি আকর্ষণ কম নয়। বিশেষ করে বিসিএস নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক ধরনের মোহ কাজ করে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।

সাধুবেশী শয়তান!

৩০,০০০ টাকা ঘুষের টাকা সহ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কর্তৃক সরাসরি গ্রেফতার হয়েছে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি ভাইরাল হয়েছে। এনবিআর এর সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার পদটি ১০ম গ্রেডের পদ, বেতন (১৬-৩৯) হাজার টাকা। 

সহজতর ‘জনসেবা প্রত্যাশা’য় নতুন বাংলাদেশ

‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল’, ‘বিএসএমএমইউ’ বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল নামের পরিবর্তিত সাম্প্রতিক রূপ। তারও পূর্বে এর নাম ছিলো ‘আইপিজিএমআর’ অর্থাৎ ‘ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন এন্ড রিসার্চ’ সংক্ষেপে আমরা সবাই তাকে পিজি হাসপাতাল বলেই চিনি এবং জানি । যে যেই নামেই ডাকুক না কেনো, সাধারণ জনতা তাকে পিজি হাসপাতাল নামে ডাকতেই অভ্যস্ত‌।

কে উত্তম, দেশপ্রেমিক-ই বা কে? 

মিডিয়া মারফত জানতে পারলাম ডা. শফিকুর রহমান, আমিরে জামায়াত  তিনি তার বাইপাস সার্জারি বাংলাদেশে করাবেন, বিদেশে যাবেন না। কি চমৎকার এবং অসাধারণ ব্যাপার! আমার মতো নিশ্চয়ই অনেকেই তা ভাবছেন? অনেকে আবার এর মধ্যে রাজনীতিও খুঁজে বেড়াবেন নিশ্চয়ই, যাই হোক সে সমস্ত সমালোচকদের ব্যাপারে এ মুহূর্তে আলোচনা করতে চাই না। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কি দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক?

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলেও এর শিক্ষার্থীরা যেন চিরকাল ‘অদৃশ্য’ থেকে গেছে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের কাছে। একদিকে দীর্ঘ সেশনজট, অন্যদিকে চাকরির বাজারে অবমূল্যায়ন—দু’য়ের সম্মিলনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, অথচ তাদের কণ্ঠ কেউ শুনছে না।

চাঁদাবাজিকে ‘না’ বলি, দেশ গঠনে ঐকমত্য গড়ি

ছাত্র সমন্বয়ক রিয়াদসহ ৫ জন রাজধানীর গুলশানে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়েছে সে বিষয়ে একটি পোস্টিং দিয়েছিলাম ফেসবুকে। ফেসবুক বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই অনেক ধরনের মন্তব্য করেছেন, যার সবগুলি আমার পক্ষে যায়নি। বিপক্ষে মন্তব্য করেছেন অনেকেই। বিপক্ষে মন্তব্যকারীদের মধ্যে অনেককেই আমি চিনি, যারা ছিলেন বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সমর্থক। তাদের কেউ কেউ সক্রিয় রাজনীতিতেও যুক্ত। 

শহীদ আনোয়ারা উদ্যান: জনস্বার্থে এখনই প্রত্যাবর্তন দরকার

ফার্মগেটের বুকজুড়ে একসময় বিস্তৃত ছিলো এক প্রাণচঞ্চল সবুজ উদ্যান—শহীদ আনোয়ারা পার্ক। বহু মানুষের শৈশব, বিশ্রাম, হাঁটাহাঁটি ও গল্পগুজবের সাক্ষী ছিল এ স্থানটি। ঢাকা শহরের এক অবলুপ্তপ্রায় শ্বাসপ্রশ্বাসের খোলা জানালার নাম ছিলো এ উদ্যান।

সংবাদ ব্ল্যাকআউট কার স্বার্থে?

-ঠিক বন্ধু। আমাদের শিক্ষিত লোকজনের অধিকাংশই কাপুরুষ এবং স্বার্থপর। তারা শুধু  ready-made ফল খেতে চায় কিন্তু অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে রাজি নয়। কিছু ছাত্র-জনতা জীবনের ঝুঁকি নেবে, গালি শুনবে আর বাকিরা শুধু সুদিনে মিষ্টি খাবে এমনটা সব সময় আশা করা ঠিক নয়। দেশটা আবার ফ্যাসিস্টদের কবলে পড়তে যাচ্ছে অথচ আমরা গুটি কয়েক লোক ছাড়া সবাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিয়ে ব্যস্ত; খুবই দুঃখজনক। জানিনা, এ জাতির কপালে কি আছে। সাম্প্রতিক একটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা প্রসঙ্গে দুই বন্ধুর আলাপচারিতায় এ কথাগুলি উঠে এসেছে।