তরুণ নেতার পরিবার ও সমর্থকদের প্রতি সমবেদনা
হাদির মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ, যুক্তরাজ্যের শোক
সন্ত্রাসীদের গুলিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) হাইকমিশন এবং যুক্তরাজ্য হাইকমিশন গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত শোকবার্তায় বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একাত্ম হয়ে তার পরিবার, বন্ধু ও সমর্থকদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানানো হয়েছে। এ ঘটনা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পোস্টে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বাংলাদেশের জনগণের সাথে একাত্ম হয়ে তরুণ নেতা শরীফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছে এবং তার পরিবার, বন্ধু ও সমর্থকদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছে। এ বার্তা দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আন্তর্জাতিক সমর্থনের ইঙ্গিত দিয়েছে।
ইইউ হাইকমিশন তাদের শোকবার্তায় উল্লেখ করেছে, শরীফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে মর্মাহত এবং আমরা তার পরিবার, বন্ধুবান্ধব ও শোকাহত সবার প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। এ প্রতিক্রিয়া জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখসারী হিসেবে হাদির ভূমিকাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
যুক্তরাজ্য হাইকমিশনের পোস্টে বলা হয়েছে, তরুণ নেতা শরীফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। কঠিন এ সময়ে তার পরিবার, বন্ধু আর সমর্থকদের প্রতি আমরা আন্তরিক সমবেদনা জানাই। এ তিন দেশের সমবেদনা দেশের চলমান প্রতিবাদ এবং আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতিকে আন্তর্জাতিক আলোচনায় নিয়ে এসেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণায় গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাতে মারা যান শহীদ হাদি। তার মৃত্যুতে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঢেউ উঠেছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এতে শোক প্রকাশ করেছে। এ শোকবার্তাগুলো তার দেশফেরত এবং জানাজার প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
সবার দেশ/কেএম




























