আয়শা ফারুকের বীরত্বে রাফালের ভরাডুবি?
পাকিস্তানী এক নারীতেই কুপোকাত মোদি বাহিনী!

দর্শক বন্ধুরা, মোদির কথিত ‘অপরাজেয়’ রাফাল স্কোয়াড্রন কি এক পাকিস্তানি নারীর হাতেই ভূপাতিত হলো? যুদ্ধের আকাশে এক নারীর আগমনে কেঁপে উঠেছে উপমহাদেশের রাজনীতি।
কাশ্মীর ইস্যুকে ঘিরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন কথিত ‘প্রতিশোধের আগুনে’ পাকিস্তানের আকাশে আগ্রাসন চালাতে চান, তখন পাকিস্তান আকাশসীমার এক কোণায় দাঁড়িয়ে একাই মোদির যুদ্ধবিমানগুলোকে চ্যালেঞ্জ জানান এক সাহসী নারী—আয়শা ফারুক, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ইতিহাসে প্রথম নারী ফাইটার পাইলট।
আধুনিক যুদ্ধবিমানের জগতে ভারতের গর্ব, ফ্রান্সের তৈরি রাফাল বিমান, রাশিয়ার সু-৩০ এমকেআই এবং মিরাজ—সবই মুখ থুবড়ে পড়ে আয়শার রণকৌশলের কাছে। চীনের তৈরি জেট-১০সি থান্ডার ফাইটার জেট চালিয়ে একাই তিনটি রাফাল ভূপাতিত করেন বলে দাবি উঠেছে পাকিস্তানের একাধিক মিডিয়ায়। ক্ষিপ্রতা, নিখুঁত নিশানা এবং অদম্য মনোবলে মোদির আকাশবাহিনীকে রীতিমতো চমকে দেন আয়শা।
কে এ আয়শা ফারুক?
৩৭ বছর বয়সী আয়শা ফারুক পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুরে জন্ম। ছোটবেলায় বাবাকে হারানো এ সাহসী নারী ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে ফাইটার পাইলট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। পুরুষপ্রধান সেনা কাঠামোতে নিজেকে প্রমাণ করে আজ তিনি শুধু পাকিস্তানের নয়, দক্ষিণ এশিয়ার বীর নারীদের প্রতীক।
বিমান হামলায় মোদির পরিকল্পনার কী দশা?
মোদি সরকার রাফাল নিয়ে যে ‘অপরাজেয় ভাবমূর্তি’ তৈরি করতে চেয়েছিলো, আয়শার সাহসী প্রতিরোধেই তা ভেঙে পড়ে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সামরিক বিশ্লেষকরাও প্রশ্ন তুলছেন—এক নারীর কাছে রাফালের পতন কি ভারতের রণনীতি পুনর্বিবেচনার সংকেত?
রাওয়ালপিন্ডিতে আজ আয়শার জয়গান!
পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির রাস্তায় আজ গান রচনা হচ্ছে আয়শা ফারুককে নিয়ে। ‘পিএল-৫’ ক্ষেপণাস্ত্র যেভাবে রাফালকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে, তেমনিভাবে ভেঙে দিয়েছে মোদি সরকারের যুদ্ধজয়ের অহংকার। পাকিস্তানের নারীশক্তির প্রতীক হয়ে আজ আয়শা উঠে এসেছেন আন্তর্জাতিক আলোচনার কেন্দ্রে।
সবার দেশ/কেএম